অথেনটিক পাহাড়ি জুমের আদা।
পাহাড়ি আদা এর গুনাগুণসমূহ;
আদায় রয়েছে,
- পটাশিয়াম, আয়রণ, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম, জিংক, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন এ, বি৬, ই ও সি + অ্যান্টি–ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট ও অ্যান্টি–ইনফ্লামেটরি। যার জন্য সকল বয়সী মানুষ আদা খেতে পারেন।
- আমাদের শরীরে সব ধরনের রোগ নিরাময়ের জন্য পাহাড়ি জুমের আদা যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে সক্ষম।
- ঠাণ্ডা লাগা এবং জ্বর ও ব্যথায় জুমের আদা বেশ উপকারী।
- অতিরিক্ত ওজন ঝরাতেও আদা কার্যকরী।
- বসন্ত রোগে এর রস অনেক উপকারী।
- পাহাড়ি জুমের আদা-মধু–জল শিশুদের জন্য সুস্থ দেহ ও সতেজ মনের জন্য খুবই কার্যকর।
- পাহাড়ি আদার রস শরীর শীতল করে তোলে।
- হৃদরোগ ও হৃৎপিণ্ডের জন্য উপকারী।
- হাঁপানি এবং কাশির জন্য আদার রসের সাথে মধু মিক্সিং করে খেলে বেশ উপশম হয়।
- কাশি কমায়, কফ দূর করে।
- পাকস্থলী ও লিভারের শক্তিবর্ধক।
- উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
- ক্ষুধা বাড়ায়, আহারে রুচি আসে, হজমে সহায়তা করে।
- মাইগ্রেন, সাইনাস, গলা ও মাথাব্যথা ইত্যাদি যাবতীয় প্রভলেমগুলো দূর করে।
- আদার রস অস্টিওআর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, হাড়ের জয়েন্টের ব্যথা দূর করে।
- এছাড়াও আদায় রয়েছে আরো নানাবিধ উপকারীতা।