পাহাড়ি আনারস এক হালি ( ৪৫০-৬৫০ গ্রাম প্রতি পিছ )

সরাসরি পাহাড়ি বাগানের নিরাপদ আনারস।

পাহাড়ি বাগানের আনারস কেন খাবেন ও এর উপকারিতা:

• পুষ্টির অভাব পূরণে এতে আছে প্রচুর ভিটামিন এ, সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাস।
• পাহাড়ি আনারসে ব্রোমেলিন নামক এনজাইম থাকে যা হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।
• হজমজনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আনারস খাওয়া যেতে পারে।
• আনারসে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে, ফলে ভাইরাসজনিত ঠাণ্ডা ও কাশি প্রতিরোধ করে।
• জ্বর ও জন্ডিস প্রতিরোধে আনারস বেশ উপকারী ও কার্যকরী।
• গলাব্যথা এবং ব্রংকাইটিসের বিকল্প ওষুধ হিসেবে আনারস কাজ করে।
• আনারসের জুস ওজন কমাতে সহায়ক।
• এতে থাকা ক্যালসিয়াম দাঁতের সুরক্ষায় কাজ করে।
• মাড়ির যেকোনো সমস্যা সমাধানে আনারস কার্যকরী।
• ম্যাক্যুলার ডিগ্রেডেশন’ থেকে রক্ষা পেতে আনারস সাহায্য করে।
• এতে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন। প্রতিদিন আনারস খেলে এ রোগ হওয়ার আশঙ্কা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়।
• প্রোটিন ত্বকের মৃত কোষ দূর করে ত্বককে কুঁচকে যাওয়া থেকে বাঁচায়। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব, ব্রণসহ নানা সমস্যায় আনারস যথেষ্ট কাজ করে থাকে।
• আনারসে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়ামও থাকে। ক্যালসিয়াম হাড় ক্ষয়ে যাওয়া রোধে কাজ করে।
• এতে থাকা ম্যাঙ্গানিজ হাড়কে মজবুত ও স্ট্রং করে তোলে।
• এছাড়াও এ সিজনাল ফলটি কৃমিনাশক।
• আনারসে থাকে উচ্চমাত্রায় পানিতে দ্রবণীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি। এগুলো ফ্রি-রেডিকেল থেকে দেহকে সুরক্ষা প্রদান করে।