পাহাড়ের মানুষজন বলে, “এই কলা একবার খাইলে, শহরের কলা মুখে তোলার ইচ্ছাও থাকব না।” কথাটা একদম মিথ্যা না। অগ্নিসার কলা, পাহাড়ি অঞ্চলের একটা অলৌকিক মিষ্টি! দেখতে ছোট, কিন্তু স্বাদে একেবারে রাজা।
এই কলার সবচেয়ে দারুণ দিক? এটা একদম প্রকৃতির কোলে বড় হওয়া। কোনো কেমিক্যাল, কোনো ইনজেকশন, এমনকি রাসায়নিক সারও ব্যবহার হয় না। পাহাড়ি কৃষকরা যত্ন করে যেভাবে ফলায়, তাতে এর মধ্যে থাকে একরকম খাঁটি মিষ্টি ঘ্রাণ—যেটা খোসা ছাড়াতেই চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে।
কলার শাঁসটা নরম, একটু চ্যাপ্টা ধরনের, কিন্তু খেতে অসাধারণ। মুখে দিলেই টের পাবেন, এটা সাধারণ কলার মতো নয়। কিছু একটা আলাদা আছে—ঘন, সুমিষ্ট, আর একটা আরামদায়ক রেশ রেখে যায় মুখে। অনেকেই বলেন, এই কলা খেয়ে তাদের ছোটবেলার গ্রামীণ দিনের কথা মনে পড়ে যায়।
স্বাস্থ্য উপকারিতার দিক থেকেও এটা চমৎকার। এতে আছে প্রচুর পটাশিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন B6 ও প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। হজম ভালো রাখে, বাচ্চাদের পেটের সমস্যা কমায়, আবার ক্লান্ত শরীরেও শক্তি যোগায়। যারা ওয়ার্কআউট করেন বা স্বাস্থ্যসচেতন, তাদের জন্য এটা হতে পারে একটা পারফেক্ট হেলদি স্ন্যাকস।
আর সবচেয়ে মজার ব্যাপার? এটা খাওয়ার পর কেউ কেউ বলেন, আর অন্য কলায় মনই বসে না। অনেকেই মজার করে বলেন, “এটা তো কলা না, এটা পাহাড়ি ডেজার্ট!”
‘পাহাড় থেকে’র পক্ষ থেকে আমরা নিশ্চিত করি:
প্রতিটি কলা পাহাড়ি কৃষকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়
কোনো কেমিক্যাল বা ফরমালিন নেই – ১০০% ন্যাচারাল
খোসা দেখে নয়, শাঁস দেখে বাছাই – হাতে বাছা, মন দিয়ে প্যাকিং
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ডেলিভারি করা হয়
এই অগ্নিসার কলা খালি একটা ফল না – এটা একটা অনুভব। ছোট করে এক কামড় দিলে পুরো পাহাড় যেন জিভে উঠে আসে। চাইলে আজই অর্ডার করতে পারেন, ফ্রেশ কলাগুলো গাছ থেকে নামানোর জন্য আপনার অপেক্ষাতেই আছে।