নিজেদের তত্তাবধনে সংগ্রহ করা পার্বত্য অঞ্চলের সুঘ্রাণ ও সুমিষ্ট কলা।
পাহাড়ি কলার বিশেষত্ব ও এটি খাওয়ার উপকারীতা:
- পাহাড়ি/হিলি কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও বিভিন্ন প্রকারের পুষ্টিগুণ। জটিল সব রোগ প্রতিরোধে এ কলা বেশ কার্যকরী।
- এতে থাকে, উচ্চমাত্রায় আয়রন, এটি নিয়মিত খেলে রক্ত স্বল্পতা দূর হয়।
- কলাতে থাকা পটাশিয়াম মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় ও পেট পরিষ্কার হয়। ডায়েরিয়া রোগেও পাহাড়ি কলা বেশ উপকারী।
- অতিরিক্ত ওজন কমায় + শারীরিক ক্লান্তি দূর করে।
- কলায় উপস্থিত পটাশিয়াম বডি ফ্লুইড বা দেহরসকে নিয়ন্ত্রণ করে। দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে।
- কোষের মধ্যে ইলেকট্রোলাইট ব্যালান্স করে। যার জন্য ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।
- কলায় সুক্রোজ, ফ্রুক্টোজ ও গ্লুকোজের উপস্থিতি ইনস্ট্যান্ট এনার্জির যোগান দেয়।
- স্নায়ুতন্ত্রকে চাঙ্গা রাখে। স্ট্রোকের হাত থেকে রক্ষা করে।
- নিয়মিত কলা খেলে স্ট্রোকের ঝুঁকি অন্তত ৪০ শতাংশ কমে যায়।
- যাদের মেজাজ কন্ট্রোল নেই, তারা পাহাড়ি বাংলা খেতে পারেন। এটিতে ট্রিপটোফ্যান নামের অ্যামাইনো অ্যাসিড সেরোটোনিন তৈরি করে, যা মেজাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।
- কলায় ভরপুর কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। একইসঙ্গে রয়েছে স্বল্প পরিমাণ প্রোটিন। যা কিডনি ডিজঅর্ডারের ক্ষেত্রে জরুরি।
- এতে থাকা পটাশিয়াম ক্যালসিয়ামের ঘাটতি কমিয়ে অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমায়। হাড়কে করে তোলে শক্তপোক্ত।
- পাহাড়ি কলায় রয়েছে ভিটামিন বি৬। এটি হিমোগ্লোবিন ও অ্যান্টিবডি তৈরিতে কাজে লাগে।